ফেব্রিক নিয়ে আলোচনা করতে গেলে অনেক বিষয়ে আলোচনা করতে হয়। তবে আপনাদের কে আজকে ফেব্রিকের প্রকারভেদসমূহ তুলে ধরার চেষ্টা করব।
ফেব্রিক কি?
তন্তু হতে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় সুতা প্রস্তুত করার পর সেই সুতাকে বয়ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে টানা ও পড়েন সুতার বন্ধনী দিয়ে,লুপের সাহায্যে এবং আঁশকে জমাট বাঁধিয়ে মানুষের পরিধেয় ও ব্যবহার উপযোগী পণ্য তৈরি করাকে ফ্রেবিক বলে।
ফেব্রিকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা যায়ঃ
(১)বয়ন কাপড়
(২)নন-ওভেন কাপড়
(৩)নিটেট কাপড়।
- এছাড়াও Triaxial fabrice নামে আরো এক ধরনের বয়ন কাপড় আছে।
(১)বয়ন কাপড় কি?
টানা ও পড়েন সুতার পরস্পর বন্ধনী দিয়ে যে প্রক্রিয়ায় মানুষের পরিধেয় ও ব্যবহার উপযোগী কাপড় তৈরি করা হয় তাকে বয়ন কাপড় বলে।
(২)নন-ওভেন কাপড় কি?
টেক্সটাইল বা নন-টেক্সটাইল ফাইবার যেমন টেক্সটাইল ফাইবার, প্লাস্টিক ফিল্ম,ফোমস্তর,ধাতব ফায়েল ইত্যাদির রাসায়নিক বা যান্ত্রিক বন্ড করে অথবা তন্তু স্তর বা প্রলেব কে এলোমেলো বা সুবিন্যস্ত বিছিয়ে যে কাপড় তৈরি করা হয় তাকে নন-ওভেন কাপড় বলে।
নিটেট কাপড় কি?
যে প্রক্রিয়ায় মেশিন বা হস্তচালিত দ্বারা একধরনের সুচ ব্যবহার করে বিশেষ নিয়মে লুপ তৈরি করে,উক্ত লুপগুলোকে লম্বালম্বি বা সমান্তরালভাবে সংযোজিত করে যে কাপড় তৈরি করা হয় তাকে নিটেট কাপড় বলে।
![]() |
চিত্রঃঃ নিট ফেব্রিক। |
নিটিং কি?
সংস্কৃতি শব্দ নায়াটি হতে নিটিং শব্দটির উৎপত্তি।
নিডেলের সাহায্যে সুতা দ্বারা লুপ তৈরি করে লুপের ইন্টারমেশিং করে কাপড় বুনাকে নিটিং বলে।
নিটিং দুই প্রকারঃ
(১)ওর্য়াপ নিটিং
(২)ওয়েফট নিটিং
কটন কাপড়ের শ্রেণি বিভাগঃ
কটনের তৈরি বয়ন কাপড় বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করে বাজারজাতকরণ করা হয়। তার মধ্যে প্রধান শ্রেণিসমূহ হলঃ
(১)হালকা সাদাসিধে
(2)মধ্যমান সাদাসিধে
(৩)মধ্যমান ভারী সাদাসিধে
(৪)ভারী সাদাসিধে
4 মন্তব্যসমূহ
Nice information
উত্তরমুছুনNice information
উত্তরমুছুনNice information
উত্তরমুছুনBest textile article thank you so much
উত্তরমুছুন